আমি বিশ্বাস করি – ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায় সহযোগিতার শক্তির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যসেবার বাধাগুলিকে মোকাবেলা করে শেষ পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্বভ, ইনশাল্লাহ। বিশ্ব ক্যান্সার দিবসে অল্টারনেটিভ মেডিকেল কেয়ার- প্রতিটি ব্যক্তিকে একটি উন্নত স্বাস্থ্যকর জীবন দেওয়ার জন্য কাজ করছে।

বাংলাদেশে মোট মৃত্যুর 10% ক্যান্সারের জন্য দায়ী এবং 2030 সালের মধ্যে 13% হতে পারে । বাংলাদেশে প্রতি বছর 200,000 রোগী নতুনভাবে ক্যান্সারে আক্রান্ত হন
বাংলাদেশ চিকিৎসা পদ্ধতিতে অনেক এগিয়ে আছে। গ্রামের মানুষের কাছে পৌছানো দরকার। সরকারিভাবে গ্রামের মানুষের বুঝানো দরকার। এই রোগটা হলে মুত্যুর পরওয়ানা নয়। আমরা ক্যান্সার থেকে বেচে ফিরতে পারি। সমাজে সুস্থ্যভাবে বেচে থাকা কিন্তু এরোগটা চিকিৎসা হওয়ার পর সম্ভব। নরমাল লাইফ স্টাইল মেইনটেন করলে সম্ভব।
ক্যান্সার কিভাবে প্রতিরোধ করবেন। ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
বিপদে পড়ার পড়ে প্রতিরোধ করে কিন্তু খুব একটা লাভ হয় না। তারপরও বলছি না যে প্রতিরোধ করবেন না। করুন, কিন্তু প্রথম দিন থেকে যখন আপনি বুঝতে পারলেন আপনি একজন একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ। প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিন। নিশ্চয়ই সামনে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। আসুন যেনে নেই কিভাবে প্রতিরোধ করব।
রিক্স ফ্যাক্টরগুলো এভয়েড করুন। যেখান থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা সেখান থেকে দূরে থাকতে হবে। যেমন-
- ধুমপান করছেন বা সেকেন্ড হ্যান্ড ধুমপায়ী। দূরে থাকুন ছেড়ে দিন। ধুমপান বন্ধ করুন। যেকোন ধরনের তামাক জাতীয় পন্য থেকে বিরত থাকতে হবে। আপনারা বন্ধ করুন। বন্ধ করতে পারছেন না কথনও বারিতে ধুমপান করবেন না, বাহিরে ধুমপান করবেন না। এগুলোকে বর্জন করুন। সেকেন্ডহ্যান্ড স্মুাক বা পেসিভ স্মোকিং বন্ধ করুন। সেখান থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা প্রচুর বেড়ে যাচ্ছে। লাঞ্চ ক্যান্সার স্ক্রানিং এর জন্য মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। সেখানে পেসিভ স্মুকিং এর জন্য লাঞ্চ ক্যান্সার দায়ী। প্রত্যাহার করুন। মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে গিয়ে ধুমপান করুন । নিজের ক্ষতি করুন কিন্তু মানুষের ক্ষতি করবেন না।
- রেগুলার এক্সেরসাইজ করুন।
- ওজনকে কন্ট্রোল করুন। কাজে দিবে।
- মদ পান করবেন না।
- পলিওশন থেকে দূরে থাকুন। যেখানে পলিওশন হয় বেশি সে সমস্ত জায়গা থেকে দূরে থাকুন।
- স্ক্রীনিং প্রসেস- অর্থাৎ কিছু টেস্ট রয়েছে। একটি গাড়ী দশ হাজার মাইলে একরকমের সার্ভিস করতে হয়, বিশ হাজার মাইলে একধরেনর সার্ভিস করতে হয়, ত্রিশ হাজার মাইলে ঠিক তেমনি বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন টেস্টের মাধ্যমে বলে দিয়েছেন মানব শরীরে কখন কোন টেস্টটি করা প্রয়োজন। আপনার সমস্যা থাকুক বা না থাকুক। একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনি যেয়ে স্ক্রীনিং করতে হবে। টেস্ট করতে হবে আপনার ডাক্তারের সাথে। আপনি ২১ বৎসরে একরকমের, ৪০ এ একরকম, ৫০ এ একরকম, ৬৫ টিতে একরকম আবার প্রতি বৎসরও একরকম। ডায়াবেটিস থাকলে প্রতি বৎসরে স্ক্রীনিং একরকম করতে হয় না থাকলে আরেকরকমের করতে হয়। বেসিক্যাল্লি ডাক্তারের সরনাপন্ন হওয়া উচিত কমপক্ষে বৎসরে ১বার। আপনার সমস্যা থাকুক বা না থাকুক।
- কিছু কিছু খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা উচিত। যেমন- আপনি যদি স্থুলকায় হোন অবশ্যই ওজনকে কিভাবে কমিয়ে আনবেন সেদিকে চেস্টা করুন, মাংস খাবেন না, প্রচুর ফু্রট, ফ্রেশ ভেজিটেবল খাবেন।
- কিছু কিছু ঔষধের বা চিকিৎসার কারণেও ক্যান্সার হয়। যেমন- কোলন ক্যান্সার রোধ করা যায়।
- অতি মাত্রায় সূর্য রশ্মি থেকে দূরে থাকুন। স্কিন ক্যান্সার কমে যাবে।
- কিছু কিছু স্ক্রীনিং টেস্ট রয়েছে। যেমন- এনওয়াল টেস্ট, রেগুলার টেস্ট। বয়স হবার সাথে সাথে কিছু টেস্ট। যেমন- পেপস্মিয়ার করা হয় জরায়ু মুখের ক্যান্সার থেকে বাচার জন্য। মেমোগ্রাম করা হয়। কোলন ক্যান্সার টেস্ট করা হয়- কোলনস্কপি। ঐ ধরনের ক্যান্সার থেকে বাচার জন্য। বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
ক্যান্সার প্রতিরোধ এত সোজাও নয় আবার এত কঠিন নয়। এটি আপনার ওপরই দায়িত্ব বর্তায়। আমরা ডাক্তার হিসেবে শিখিয়ে দিতে পারব বলে দিতে পারব। কাজ কিন্তু আপনাকেই করতে হবে। এটি সচেতনতা পরিবার থেকে আসতে হবে। সুস্থ্য জীবনের জন্য নিয়ম মাফিক চলতে হবে এবং রেগুলার ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এরপরও যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে আমি রয়েছি। প্রথম কথা আপনার ডাক্তারের সরনাপন্ন হন। আশাকরছি আপনার পরিবারের সাথে এটি শেয়ার করবেন।
ব্লাড ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায় জানতে কমেন্ট করুন।
টিউমার কি ? ক্যান্সার যুক্ত টিউমার প্রতিরোধ করার প্রাকৃতিক উপায় জানতে কমেন্ট করুন।
ক্যান্সার কি ভালো হয় জানতে কমেন্ট করুন।
শ্বেত রক্তকণিকা কমানোর উপায় জানতে কমেন্ট করুন।
ব্লাড ক্যান্সারের ঔষধ জানতে কমেন্ট করুন।
রক্তের ক্যান্সার কি জানতে কমেন্ট করুন।
ক্যানসার কেন হয় জানতে কমেন্ট করুন।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করার কয়েকটি উপায় ও ক্যান্সারের ৪টি বিপদ সংকেত-
হাতের কাছে যে চিকিৎসা পাওয়া যায় সেগুলো নেয়ার পরেও ২ সপ্তাহেও পরিবর্তন না হয়। তখন এধরনের লক্ষণকে আমাদেরকে গুরুত্ব দিতে হবে। আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নাই। সচেতন হয়ে ডাক্তার বা হাসপাতালে যেতে হবে।
১) খুস খুসি কাশি কিংবা ভাঙ্গা কন্ঠস্ব^র। অনেক কারণেই গলা বসে যেতে পারে গলা ভাঙতে পারে। কিন্তু ২ সপ্তাহে সারছে না। তখন অবশ্যই আপনি ডাক্তারের কাছে যাবেন। তখন এটা হতে পারে। ফুসফুস কিংবা ভয়েস বাব্ল ক্যান্সারের লক্ষণ।
২) হজমের গন্ডগোল- প্রথমে শক্ত খাবার খেতে অসুবিধা। পরবর্তিতে একডোগ পানি পর্যন্ত গিলতে পারেনা। খাদ্যনালী ক্যান্সার এভাবে দেখা দিতে পারে। একই সময়ে অস্বাবাভিক রক্তক্ষরণ নাক দিয়ে, পায়খানার রাস্তা দিয়ে, প্রস্রাবের রাস্তায়, এমনকি মহিলাদের স্বাভাবিক পিরিয়ডে ব্যাতিক্রম হয়। অন্য কারণেও হতে পারে। সহজ কোন কারণেও হতে পারে।
৩) মলমূত্র ত্যাগের অভ্যাসের পরিবর্তন- দীর্ঘদিনের অভ্যাসে হঠাৎ পরিবর্তন। বিশেষ করে টয়লেটে যাচ্ছি- আবার যেতে হচ্ছে আবার যেতে হয়। বৃহদন্তের ক্যান্সার। আমরা কোলন ক্যান্সার বলি। এগুলো দেখা দিতে পারে।
৪) মানুষের শরীরে আচিঁল হয়, তীল হয়। সেই তিল বা আচিলে মধ্যে যদি হঠাৎ খুব দ্রুতই বড় হতে থাকে। তীলের কালার যদি চেঞ্জ হয়ে যায়। খস খসে হয়ে যায়। ভিতর থেকে কষ বের হয়। চাপ দিলে এমনি এমনি।
এধরনের কোন লক্ষণ যদি আপনি দেখেন অবশ্যই আবার বলছি আতঙ্কিত হবেন না। সচেতন হবেন । ড্াক্তারের কাছে যাবেন। হাসপাতালে যাবেন। দেশের প্রত্তন্ত অঞ্চলে যারা থাকেন যারা এধরনের লক্ষণ টের পান। আবারও বলছি আতঙ্কিত হবেন না। আপনাকে ঢাকায় আসতে হবে। ডাক্তারের কাছে আসতে হবে। এগুলো সহজ কারণে হতে এ লক্ষণ । আপনি আপনার বাড়ির কাছে যে হাসপাতাল আছে। তা যদি স্বাস্থ্য কেন্দ্র হয় এমনকি কমিউনিটি ক্লিনিক হয়। হাতের কাছে যাকে পাবেন। তারা যদি প্রয়োজন মনে করেন। হেলথ কমপ্লেক্স দেখে মনে করেন যে- পরীক্ষা নিরীক্ষা করা দরকার। এবং যদি সেখানে না থাকে তখন জেলা হাসাপাতালে পাঠাবে। সরাসরি আমরা সবাই যদি মনে করি ঢাকায় যাব রাজধানী যাব। তখন আপনি দেখবেন যে- অনেক লম্বা সময় আপনাকে ব্যয় করতে হচ্ছে। আসলে কিছুই না। আমি এজন্য আপনাকে অনুরোধ করব। আপনারা বাড়ির পাশে হাসপাতালে জান। বাড়ির পাশে চেনা ডাক্তারের কাছে যান। তারা যদি বলে তখন আপনি আসবেন শহরে বা রাজধানীতে। বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
ব্রেস্ট ক্যান্সার(Breast Cancer) কী? এটি হওয়ার কারণ এবং ব্রেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ-
- ব্রেস্টে একটা ভারি ভারি লাগছে।
- এবং লিকিউড ডিসচার্জ হতে পারে।
- নিপল থেকে ব্লির্ডি হতে পারে।
- নিপল ভিতরের দিকে ঢুকে যাচ্ছে।
- দুটি ব্রেস্টে তুলনা করলে সেপ ও সাইজের মধ্যে ডিফারেন্স হচ্ছে।
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায় জানতে কমেন্ট করুন।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায় যেনে নিন ও জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ-
- নরমাল ব্লিডিং এর বাহিরে ব্লিডিং হলে। বার বার সে ব্লিডিং হতে পারে।
- বা সাদাস্রাব যদি বেশি হয়ে তাহলেও ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।
ক্যান্সার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি : বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
হোমিওপ্যাথি একটি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি। অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিতে ক্যান্সার চিকিৎসায় এগিয়ে আসছে। হোমিওপ্যাথিতে ক্যান্সার চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে। এখানে মনে রাখা দরকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এখন হোমিওপ্যাথি স্মাতক কোর্স (বিএইচএমএম) পরিচালিত হচ্ছে। তাই ডিগ্রিপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের মাধ্যমে ক্যান্সার চিকিৎসক তৈরি করা সম্ভব। রেগুলার স্ক্রীনিং রিপোর্ট ভালো হলেই চিকিৎসা চলবে, ইনশাল্লাহ।
হোমিওপ্যাথি ওষুধ কি নিরাপদ? বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
হোমিওপ্যাথি ওষুধ শক্তিকৃত ওষুধ। এককভাবে সূক্ষ্ম মাত্রায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ প্রয়োগের বিধান। ভারতের ক্যান্সার গবেষক ডা. মনু কোঠারী ও ডা. লোপা মেহতা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, ক্যান্সার ওষুধ ব্যবহার ছাড়াই নানা জটিলতা থেকে মুক্ত থেকে শাস্তিতে মৃত্যুবরণ করেন ক্যান্সার রোগীরা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
এমপিটি কেয়ার ডিএনইউ টেলিমেডিসিন সার্ভিস বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
সেবা পেতে ডাক্তারের সাথে ফ্রি কল করুন। অনলাইনে আপনার রিপোর্টসহ হোমিও প্রাকৃতিক মৃদু মেডিসিনের মাধ্যমে আপনার রোগীর সেবা নিন। চিকিৎসান্তে কয়েক সপ্তাহ পরপর স্ক্রীনিং করুন। প্রাকৃতিক ব্যাধি ও কৃত্রিম ব্যাধি চিকিৎসা ভিন্ন।
ক্যান্সারের উপশমকারী যত্নের জন্য কি সেবা প্রদান করা হয়?
প্যালিয়েটিভ কেয়ার হল বিশেষায়িত চিকিৎসা পরিচর্যা যা রোগীদের ব্যথা এবং গুরুতর অসুস্থতার অন্যান্য উপসর্গ থেকে মুক্তি দেওয়ার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, রোগ নির্ণয় বা পর্যায়ে যাই হোক না কেন। প্যালিয়েটিভ কেয়ার টিমের লক্ষ্য
- · আপনার জীবনের মান উন্নত করতে সাহায্য করুন।
- · আপনার শারীরিক এবং মানসিক উপসর্গগুলি হ্রাস বা উপশম করুন।
- · আপনাকে আরও শান্তিপূর্ণ এবং মর্যাদাপূর্ণ মৃত্যুতে সহায়তা করুন।
- · আপনি মারা যাওয়ার সময় এবং পরে আপনার পরিবার এবং আপনি যাদের যত্ন নেন তাদের সমর্থন করুন। বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
উপশমকারী যত্নের ৭টি সুবিধাগুলি কী কী?
- · রোগীর ইচ্ছা, লক্ষ্য এবং সিদ্ধান্তকে প্রথমে রাখে।
- · রোগী এবং পরিবারকে সমর্থন করে।
- · রোগী এবং পরিবারকে চিকিত্সার পরিকল্পনা বুঝতে সাহায্য করে।
- · জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।
- · ব্যথা এবং উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে।
- · শরীর, মন এবং আত্মার উপর ফোকাস করে।
- · অপ্রয়োজনীয় হাসপাতালে ভিজিট কমায়। বিস্তারিত: ক্যান্সার প্রতিরোধ করার উপায়
FAQ
বাংলাদেশে কোন ক্যান্সার সবচেয়ে বেশি হয়?
বাংলাদেশে পুরুষদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সার সবচেয়ে সাধারণ ক্যান্সার, এবং 48.3% পুরুষ তামাক খায়। তামাক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনযোগ্য ক্যান্সার ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে একটি হওয়ায়, বাংলাদেশ তামাক নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে। স্তন ক্যান্সার বাংলাদেশের মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ক্যান্সার।
বাংলাদেশে ক্যান্সারের হার কত?
বাংলাদেশ
2012 সালে জনসংখ্যা: | 152.4 মি |
যারা নতুনভাবে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন (NMSC বাদে) / বছর: | 122,700 |
বয়স-প্রমিত হার, প্রতি 100,000 জন/বছরে ঘটনা: | 104.4 |
75 বছর বয়সের আগে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি: | 11.2% |
ক্যান্সারে মারা যাওয়া মানুষ/বছর: | ৯১,৩০০ |
বাংলাদেশে ক্যান্সার বাড়ছে কেন?
নিম্ন আয়ের দেশগুলিতে স্তন ক্যান্সার বৃদ্ধির সবচেয়ে উদ্ধৃত কারণ হল ” নগরায়ন “। সমৃদ্ধ দেশগুলিতে, মহিলারা সন্তান জন্মদানে দেরি করে, স্তন্যপান করানো কমিয়ে দেয়, কম সন্তান ধারণ করে এবং প্রায়শই হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি ব্যবহার করে।
বাংলাদেশে সাধারণ ক্যান্সারের ধরন কি কি?
ক্যান্সার
পুরুষ | % | % |
ফুসফুস | 21 | 24 |
স্বরযন্ত্র | 13 | 17 |
মৌখিক গহ্বর | 12 | 13 |
লিউকেমিয়া/লিম্ফোমা | 8 | 6 |
ক্যান্সারের 1 নম্বর কারণ কী?
প্রতিরোধযোগ্য ক্যান্সারের প্রধান ঝুঁকির কারণগুলি হল ধূমপান, সূর্য থেকে অত্যধিক অতিবেগুনী (UV) বিকিরণ বা ট্যানিং শয্যা, অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা এবং অত্যধিক অ্যালকোহল পান করা ।
কোন দেশে ক্যান্সার সবচেয়ে বেশি হয়?
এটি ক্যান্সারের হার অনুসারে দেশগুলির একটি তালিকা, যা বিভিন্নভাবে পরিমাপ করা হয়েছে নতুন ক্যান্সারের সংখ্যা (ফ্রিকোয়েন্সি), বা মৃত্যুর হার (মৃত্যুর হার), প্রতি 100,000 জনসংখ্যার মধ্যে (এবং নির্ভরতা)।
ক্যান্সার ফ্রিকোয়েন্সি।
পদমর্যাদা | দেশ | ক্যান্সারের হার |
1 | মঙ্গোলিয়া | 918.0 |
2 | নিউজিল্যান্ড | 438.1 |
3 | আয়ারল্যান্ড | 373.7 |
4 | হাঙ্গেরি | 368.1 |
ধনী দেশগুলোতে কেন ক্যান্সার বেশি হয়?
ধূমপান, ব্যায়ামের অভাব এবং খাদ্যের মতো উন্নত দেশগুলির সাথে যুক্ত জীবনধারার কারণগুলি এই ক্যান্সারের উচ্চ ঘটনাগুলির সাথে জড়িত থাকে। মৃত্যুহারে বৈষম্য বিশ্বব্যাপী, ক্যান্সার অসুস্থতা এবং মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ।
কেন ক্যান্সার এত দ্রুত হয়?
ক্যান্সার কোষগুলি তাদের মৃত্যুর সময় বলে সংকেতগুলিতে সাড়া দেয় না , তাই তারা দ্রুত বিভাজন এবং সংখ্যাবৃদ্ধি চালিয়ে যায়। এবং তারা ইমিউন সিস্টেম থেকে লুকিয়ে খুব ভাল।
বাংলাদেশে ক্যান্সার? চিকিৎসায় সরকারি হসপিটাল ও কতজন ডাক্তার? রয়েছে?
১টি হসপিটাল ও ৬৭ জন ডাক্তার।
কোন দেশে ক্যান্সারের? হার সবচেয়ে বেশি?
ডেনমার্ক ??
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ 2022 । হোমিও সফলতা
আসসালামু আলাইকুম
মানবতার সেবায় মোতলিব হোমিও কাজ করে যাচ্ছে সুদীর্ঘ ৪৫ বৎসর যাবৎ। আপনাদের ভালোবাসা ও চিকিৎসা ব্যয়কে সাশ্রয়ী মূল্যে দুস্থ্য মানুষের দার প্রান্তে পৌছে দিতে ভবিষ্যতের হোমিওপ্যাথিক অধ্যায়ে স্বাগতম। আমাদের সাথে থাকার জন্য ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করনার্থে আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো ও সুস্থ্য থাকার প্রত্যাশায়।
#স্তন #ক্যানসার প্রতিরোধে এম পি টি কাউন্সেলিং বন্ধু 2022
#cancerprevention #savetheworldfrommismedicaiton #reducesthetreatmentcost #cancernotnaturaldiseasebutmismedicaiton
যোগাযোগ- BHMS ও ভারতের উচ্চতর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডাক্তার বসেন।
মোবাইল- ০১৫৫২৩৫৯৫৪৫